Skip to content
Home » রাইফেল রোটি আওরাত PDF রিভিউ | আনোয়ার পাশা | Rifel Roti Aurat PDF

রাইফেল রোটি আওরাত PDF রিভিউ | আনোয়ার পাশা | Rifel Roti Aurat PDF

    রাইফেল রোটি আওরাত pdf আনোয়ার পাশা রিভিউ
    Redirect Ads

    বই:- রাইফেল রোটি আওরাত
    লেখক:- আনোয়ার পাশা
    প্রকাশনী:- স্টুডেন্ট ওয়েজ
    প্রচ্ছদ:- কাইয়ুম চৌধুরী
    গায়ের মূল্য:- ২৫০
    পৃষ্ঠা সংখ্যা:- ১৮০
    রচনাকাল:- ১৯৭১ এর এপ্রিল-জুন মাস!
    প্রকাশকাল- ১৯৭৩

    নামকরণ:

    রাইফেল রোটি আওরাত ! প্রথম শোনাতে অত্যন্ত আশ্চর্যজনক শোনাচ্ছে! কিন্তু এই নামের পিছনে পাকিস্তানী নওজোয়ানদের উদ্দেশ্য লেখকের ভাষায় নিম্নরূপ:

    Download

    “হাত যেখানে-সেখানেই দেওয়া যায় নাকি।
    হাত দেওয়া যায় রোটি ও রাইফেলে। আর আওরাতের গায়ে। দুনিয়ার সেরা চীজ আওরাত, আওর রাইফেল।রোটি খেয়ে গায়ের তাকাত বাড়াও, রাইফেল ধরে প্রতিপক্ষকে খতম কর, তারপর আওরাত নিয়ে ফূর্তি কর। ব্যাহ্, এহি জিন্দেগী হ্যায়!””

    জীবন সম্পর্কে এমন ধারণা বর্বর পাক-হানাদার বাহিনী-ই করতে পারে, বাঙালীরা নিশ্চয় নয়!!

    প্রচ্ছদ চিত্রায়ন:

    প্রচ্ছদটি অতীব সুন্দরভাবে চিত্রায়ন করেছেন শ্রদ্ধেয় কাইয়ুম চৌধুরী! ছোপ ছোপ লাল রক্তের দাগ আমাদেরকে মনে করিয়ে দিচ্ছে ১৯৭১ এর মার্চে পাক-হানাদাররা বাঙালীর রক্তে কিরূপে রঞ্জিত করেছিলো রাজপথ তার চিত্র,

    রক্তের গাঢ় হয়ে যাওয়া রং প্রকাশ করছে কিরূপে বর্বর হামলার পর তারা এপ্রিল মাস পর্যন্ত রাজপথে, বিল্ডিং এ ফেলে রেখেছিলো একসাথে মাটিচাপা দিতে না পারা লাশগুলো তার রং! রাইফেল হাতে ঝাপসা পুরুষ কালো রং এ মোড়ানো, প্রকাশ করে পাকস্তানী হানাদারদের ই! আর এলোচুলে লালপেড়ে শাড়ি পরা আওরাত (মহিলা) রক্তলাল ঠোঁটের ছবি কিছু বলতে চাইবার আকুতি জানান দিচ্ছে!

    আরও পড়ুনঃ চিঠি মুনীর চৌধুরী নাটক PDF রিভিউ

    Download

    লেখক পরিচিতি:

    শ্রদ্ধেয় শহীদ আনোয়ার পাশা ১৯২৮ সালের ১৫ই এপ্রিল মুর্শিদাবাদ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৩ সালে তিনি কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ পাশ করেন। পরে, ১৯৬৬ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন এবং শহীদ হওয়ার আগে পর্যন্ত সেখানেই কর্মরত থাকেন!

    ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর আল-বদর বাহিনী কর্তৃক অপহৃত হন এবং শহীদ হন!
    মাত্র ৪৩বছর বেঁচেছিলেন সম্মানিত এই অধ্যাপক!
    ওনার লিখিত উপন্যাস-
    নীড় সন্ধানী, নিষুতি রাতের গাঁথা।
    কবিতা-
    নদী নিঃশেষিত হলে!
    এছাড়াও ওনার আরো কিছু সমালোচনা গ্রন্থ রয়েছে!

    বইটির ধরন:-

    “রাইফেল রোটি আওরাত” লেখক আনোয়ার পাশার জীবনের সর্বশেষ লিখিত বই,

    এটি ইতিহাস বহনকারী! ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ থেকে এপ্রিলের প্রথমার্ধের কালো দিনগুলিতে ঘটা প্রত্যক্ষ এবং সাক্ষাৎ ঘটনাবলীগুলোর মর্মান্তিক অভিজ্ঞতাকে তিনি ১৮০পৃষ্ঠার সংকীর্ণ পরিধিতে সীমাবদ্ধ রেখেছেন!
    মুক্তিযুদ্ধের ২৫শে মার্চের ঘটনা নিয়ে ঢাকা,
    বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অঞ্চলকে ঘিরে লেখা শ্রেষ্ঠ একটা সৃষ্টি এই উপন্যাস। এমন নিঁখুত বর্ণনা সত্যিই আমাদের জাতীয়তাবোধ বিকাশের জন্য, বর্তমান এবং ভবিষ্যত প্রজন্মকে জানানোর জন্য খুব বেশি পরিমাণ জরুরি!

    Download

    আরও পড়ুনঃ নবান্ন বিজন ভট্টাচার্য PDF রিভিউ

    কাহিনীর সূত্রপাত:

    ১৯৪০সালে মুসলিম লীগ দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত বিভক্তির পরিকল্পনা প্রদান করেন এবং একই বছরের ২৩শে মার্চ মুসলিম লীগকে নেতৃত্ব দিতে থাকা শ্রদ্ধেয় এ.কে.ফজলুল হক লাহোর প্রস্তার উত্থাপন করেন! যার মূল উদ্দেশ্য ছিলো ভারতের পূর্বাঞ্চলে এবং উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে যেসব অঞ্চলে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিলো সেসব অঞ্চল নিয়ে পৃথক রাষ্ট্রসমূহ গড়ে তোলা পরে যেটা সংশোধিত হয় শুধুমাত্র একটা রাষ্ট্র পাকিস্তান গড়ে তোলার জন্য! এবং এই একটি রাষ্ট্র হবে মুসলিমদের জন্য স্বাধীন এবং স্বতন্ত্র।

    এহেন প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট ১৪ই আগস্ট করাচিতে পাকিস্তানের হাতে এবং ১৫ই আগস্ট দিল্লীতে ভারতের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে!
    জন্ম হয় দুটি পৃথক, স্বাধীন রাষ্ট্রের!
    পাকিস্তান, ভারত।

    দেড় হাজার মাইলের ভৌগোলিক দূরত্ব, ভাষা ও সংস্কৃতি সহ সকল বিষয়ে অমিল থাকার পর ও শুধুমাত্র ধর্মীয় মিলের কারণে পূর্ব বাংলাকে পাকিস্তানের একটি প্রদেশ ধরা হয়!
    পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা প্রথম থেকেই একচেটিয়া মুসলিম লীগের অধীনে ছিলো, তারা পূর্ব পাকিস্তানকে রাজনৈিতক, অর্থনৈিতক, সাংস্কৃতিক ও সামরিক সকল ক্ষেত্রে কোণঠাসা করে রেখেছিলো!

    Download

    এরই প্রতিবাদে সেই ১৯৪৭ সাল থেকেই একে একে চলতে থাকে
    ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন
    (যাতে শহীদ হয় রফিক, বরকত, সালামসহ আরো অনেকে),
    ১৯৬৬ এর ৬দফা আন্দোলন
    (বাঙালীর মুক্তির সনদ ৬দফা),
    ১৯৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান
    (যাতে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন ছাত্রনেতা আসাদুজ্জামান, সার্জেন্ট জহুরুল হক, রাবির রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুজ্জোহা)

    ১৯৭০ এর জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জন করলেও তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে টালবাহানা শুরু করেন

    এবং ১৯৭১ সালের ১৫ই মার্চ আলোচনার নাম করে ঢাকায় এসে বাঙালীর অগোচরে বাংলা বিনাশ করার প্রস্তুতি সারেন এবং কোনো পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই ২৫শে মার্চ ঢাকা ত্যাগ করেন!
    এর আগে ২রা মার্চ ঢাকায় এবং ৩রা মার্চ সারাদরশে হরতাল পালিত হয় এবং ৩রা মার্চ থেকে শুরু হয় অসহযোগ আন্দোলন। যেটা ২৫শে মার্চ পর্যন্ত চলে। ৭ই মার্চে রেসকোর্স ময়দানের ভাষণে বঙ্গবন্ধুক বাঙলার সর্বস্তরের মানুষকে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেন এবং ২৫শে মার্চের রাতে গ্রেপ্তার হবার আগেও তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান।

    ইয়াহিয়া খান বিক্ষুব্ধ ছাত্র, শিক্ষককে হত্যা করার পরিকল্পনা মূলত মার্চের শুরু থেকেই করে আসছিলো।

    আরও পড়ুনঃ একাত্তরের দিনগুলি বই রিভিউ PDF | জাহানারা ইমাম

    মূল কাহিনী:

    ২৫শে মার্চের রাতে পাক হানাদারদের নারকীয় হত্যাকান্ড থেকে অলৌকিকভাবে পরিবারসহ বেঁচে যান ঢাবির ইংরেজী বিভাগের অধ্যাপক সুদীপ্ত শাহীন! তৎকালীন ইকবাল হলের উল্টোদিকে তেইশ নম্বর বিল্ডিং এ যিনি বাস করতেন। ১৯৫০ এর দাঙ্গার পর পশ্চিমবঙ্গ থেকে ঢাকায় চলে এসেছিলেন সুদীপ্ত শাহীন, বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি পেতে যাকে নামটিও লুকোতে হয়েছিলো, তিনি ২৫শে মার্চের রাতে প্রাণ বাঁচাতে নিজেকে খাটের নিচে লুকিয়েছিলেন, লেখকের ভাষায়-

    Download

    “পাক মুল্লুকে তরক্কির জন্য সুদীপ্তকে নাম লুকোতে হয়েছিলো আর সেই রাতে বাঁচার জন্য লুকোতে হয়েছিলো খাটের নিচে!”

    পূর্ব বাংলা কে সবদিক দিয়ে কোণঠাসা করে দেবার যে নীল নকশা তারা করেছিলো তার বাস্তবায়ন তারা করেছিলো সেই রাতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হল, রোকেয়া হল, জগন্নাথ হলের ঘুমন্ত শিক্ষার্থীদের তারা নারকীয়ভাবে হত্যা করেছিলো এবং একইসাথে হত্যা করেছিলো ঢাবির পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক শ্রদ্ধেয় মনিরুজ্জামান, অধ্যাপক জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা সহ আরো অনেককে।

    ভেঙ্গে বিচূর্ণ করে দিয়েছিলো কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারকে। এবং যত্র তত্র চালিয়েছিলো লুট, হরণ! লেখকের ভাষায়–

    “সর্বত্রই হানাদারদের কার্যক্রমের মধ্যে একটা মিল ছিলো ভারী সুন্দর। যা পার লুটে পুটে নাও, যুবতীদের হরণ কর, অন্যদের হত্যা কর”।

    আরও পড়ুনঃ সাত সাগরের মাঝি কাব্যগ্রন্থ PDF রিভিউ ফররুখ আহমদ

    চার শ্রেণীর মানুষকে তারা বাংলা থেকে নির্মূল করতে চেয়েছিলো-
    ১. বুদ্ধিজীবী
    ২. আওয়ামী লীগার
    ৩. কমিউনিস্ট ও
    ৪. হিন্দু।
    এই ৪ শ্রেণীর মানুষকে ধ্বংসের সে প্রক্রিয়া ভয়াবহভাবে তুলে ধরেছেন লেখক বইটির এই সীমিত পরিসরের মধ্যে।

    জনমানবহীন গলিত, বিছানো লাশের রাস্তায় সুদীপ্তকে যখন জীবন বাঁচানোর তাগিদে, অন্যান্যদের খোঁজ নেবার তাগিদে বেরিয়েই পাক জওয়ানদের হাতে পড়তে হয়েছিলো এবং জবাব দিতে হয়েছিলো —
    হাম কুত্তা নেহি হ্যায়
    হাম মুসলমান হ্যায়!
    তখন সত্যিই সেসব দিনের কথা মনে করলে শঙ্কিত হতে হয়!
    এছাড়াও বিভিন্ন সংগ্রামের সূত্রপাত এবং আরো অনেক পরিচিত জনের মৃত্যুর কথা উঠে এসেছে লেখকের বর্ণনায়।

    ক্যান্টনমেন্টে পাক-জওয়ানদের মনোরঞ্জনের জন্য ঢাকার সব জায়গা থেকে ধরে আনা যুবতীদের ভয়ানক পরিণতির কথা শুনলে রাগে-ক্ষোভে অন্তরাত্না কেঁপে উঠবে যে কারোরই! তারা শাড়ি পেচিয়ে আত্নহত্যা করতে পারে ভেবে তাদেরকে শাড়ি পরতে দেওয়া হত না। কতটা নির্মম, নিষ্ঠুর এবং সভ্য বাঙালীর কল্পনার অতীত কাজ তারা করেছে সেসময়।

    Download

    পা- পাঞ্জাব, পাঠান, কি-কাশ্মীর, স্তান-সিন্দু, বেলুচিস্তান। পাকিস্তানের কোথাও বাংলাদেশ নেই! অতএব এই পাকিস্তানিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার দৃঢ় শপথ লেখক তার লেখার প্রতি পরতে পরতে ছড়িয়ে দিয়েছেন।

    তিনি তাঁর লেখার প্রতিটি লাইনে ঘাতকদের প্রতি ধিক্কার ধ্বনি যেমন দিয়েছেন তেমনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সূর্যের উদয় আগমনীও বর্ণনা করেছেন। শেষ করেছেন–

    “পুরনো জীবনটা সেই পঁচিশের রাতেই লয় পেয়েছে।আহা তাই সত্য হোক। নতুন মানুষ, নতুন পরিচয় এবং নতুন একটি প্রভাত। সে আর কত দূর? বেশি দূর হতে পারেনা। মাত্র এ রাতটুকু তো! মা ভৈঃ। কেটে যাবে! “

    আরও পড়ুনঃ বন্দী শিবির থেকে কাব্যগ্রন্থ PDF রিভিউ | শামসুর রাহমান

    চরিত্র চিত্রায়ন:

    বেশ কিছু চরিত্র বইটিতে তিনি তুলে ধরেছেন। বাস্তব চরিত্রগুলো ছাড়াও যে কটি চরিত্র তিনি তুলে ধরেছেন বিভিন্ন দিক হতে তার কয়েকটি আমি তুলে ধরছি-
    ১) সুদীপ্ত শাহীন:- এই গ্রন্থের নায়ক যিনি বাংলাদেশ আর বাঙালীর আশা-আকাঙ্কা এবং স্বপ্ন-প্রত্যয়ের প্রতীক।

    ২) ফিরোজ:- নায়কের বন্ধু এবং বঙ্গবন্ধুর আস্থাভাজন এক আওয়ামীলীগ কর্মী দেশের জন্য লড়ে যেতে বঙ্গবন্ধুর নীতিতে বলীয়ান দৃঢ়চেতা একজন কর্মী।

    ৩) মিঃ মালিক:- এই চরিত্রের মাধ্যমে তিনি তুলে ধরেছেন সেসব ভন্ড, অসাধু, পাকা চরিত্রহীন লোকদের যারা শিক্ষিত হয়েও সময়ের সাথে লিলিপ্সু দৃষ্টি নিয়ে রং পাল্টে এবং আয়ুব খান নিজের প্রয়োজনের জন্য যে সকল শয়তান লোকদের লিস্ট করেছিলো তাদের মধ্যে সে অন্যতম।
    শেষের দিকে এসে-

    Download

    ৪) বুলা:- একজন নারী, গেরিলাকর্মী! যিনি কমিউনিস্ট ছিলেন এবং গোপনে যুদ্ধ করার জন্য ট্রেনিং, এবং আশ্রয়হারা লোকদের আশ্রয় দিয়ে যাচ্ছিলেন এমন মহান কাজ করে যাচ্ছিলেন এরূপ বর্ণনা এসেছে।
    এছাড়াও লেখক বাস্তব এবং প্রতীকি আরো অনেক চরিত্রের সমাবেশ ঘটিয়েছেন।

    আরও পড়ুনঃ মা উপন্যাস ম্যাক্সিম গোর্কি PDF রিভিউ

    ভাষাশৈলী:

    প্রত্যক্ষ বর্ণনার প্রয়োজনে উর্দু ব্যবহার করা হয়েছে। সেসব কালো দিনগুলোর এত নিঁখুত চিত্রায়ন, অসাধারণ ভাষাশৈলী এবং জীবন্ত বর্ণনা সত্যি বাকরুদ্ধ করার মত!

    ব্যক্তিগত অভিমত:

    বাংলাদেশের গৌরবময় মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এই পর্যন্ত যত বই লেখা হয়েছে তাদের মধ্যে ২৫শে মার্চের পরের কিছুদিন বর্ণনার এই বইটি আমার মতে অন্যতম সুন্দর একটা বই।

    লিখেছেনঃ জেসমিন পমি

    বইঃ রাইফেল রোটি আওরাত [ Download PDF ]
    লেখকঃ
    আনোয়ার পাশা

    ইউটিউবে বইয়ের ফেরিওয়ালার বুক রিভিউ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

    বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ৫০০ বই পড়া উচিত | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার

    Download
    Facebook Comments
    Tags:
    x
    error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করুন