শওকত ওসমান রচিত একসূত্রে গল্পটিতে চিরায়চরিত গ্রামের একটি চিত্র ফুটে উঠেছে। ঝড়ের সময় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় গ্রামবাসীর ঘরবাড়ি ও বসতভিটা। এসব ঘরবাড়ি কিভাবে গ্রামের সকলে মিলে মিশে সমবায় সমিতির মাধ্যমে পুনরায় নির্মাণ করে সে চিত্রই তুলে ধরেছেন লেখক শওকত ওসমান। গল্পটি সপ্তম শ্রেণীর বাংলা পাঠ্যবইয়ে পাঠ্য ছিলো। নিচের পিডিএফ থেকে পুরো গল্পটি আবার পড়ে নিতে পারেন।
এমন একটা পৃথিবী কল্পনা করুন তো যেখানে কোন আয়না আবিষ্কৃত হয়নি। নিজের চেহারা কেউ কখনো দেখতে পারেনি। আমাদের পল্লী কবি জসীমউদ্দীন সেরকম একটি প্লট নিয়েই আয়না গল্পটি রচনা করেছেন। খুবই মজার একটি গল্প যা আমাদের পাঠ্যবইয়ের আনন্দপাঠ অংশে অন্তর্ভুক্ত ছিলো। স্কুল জীবনে এমন একটি গল্প প্রতিটি ছাত্রই খুব উপভোগ করেছে। আমরা জানি বিভিন্ন দেশের বনিকরা…
আদু ভাই নামটির সাথে পরিচিত নাই এমন ছাত্র পাওয়া দুস্কর। ছাত্রজীবনে কত ছাত্রকেই না এই আদুভাই শব্দটি শুনতে হয়েছে। পড়াশোনায় একটু অমনোযোগিতা পেলেই শিক্ষকরা বলতেন তোর তো আদুভাই হয়ে থাকা লাগবে। কেমন ছিলো আদুভাই এর জীবনের গল্প? চলুন জানা যাক। Download উনিশ শ একাত্তর | ইমদাদুল হক মিলন | মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক রচনা Facebook Comments
আবু ইসহাকের সাথে আমার পরিচয় ক্লাস সেভেনে, ‘জোঁক’ গল্পের মাধ্যমে। প্রায় এক যুগ আগে পড়া গল্পটির প্রথম লাইনটি আজও ভুলতে পারিনি। এতোটাই মনে গেঁথেছিলো। এখনো মনে পরে সেই প্রথম লাইন, “সেদ্ধ মিষ্টি আলুর কয়েক টুকরা পেটে জামিন দেয় ওসমান।” আবু ইসহাক ‘জোঁক’ গল্পে শোষণের চিত্র তুলে ধরেছেন অতি দক্ষতার সাথে। গল্পটিতে বর্গাচাষিদের জীবন চরিত্র লেখক…
সেই দীনুর কথা মনে আছে? খাঁ খাঁ রৌদ্রের তপ্ত দুপুরে নদীর পাড়ে একা একা বসে থাকা ছেলের গল্পটি? যখন সারা বাড়িতে জনমানুষের চিহ্নও থাকেনা, মুক্তিযুদ্ধের কথা শুনে সবাই চলে যায় নিরাপদ আশ্রয়ে তখন সেই বালকটি একা একা পরে থাকে গ্রামে। স্কুলের পাঠ্যবইয়ে না পড়ে থাকে এখুনি পড়ে ফেলুন। গল্পের চিত্রপটটি সারাজীবন আপনার মনে গেঁথে যাবে।…
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তোতা কাহিনী গল্পটি হয়তো সবারই জানা। এটি মূলত লেখকের একটি ছোটগল্প যেখানে একবার এক রাজা ‘মূর্খ’ তোতা পাখির শিক্ষার ব্যবস্থা করেন। রাজপণ্ডিতদের সাথে আলোচনা করে তোতা পাখিকে শিক্ষা দেবার সকল উপকরণ তৈরি করলেন, বানালেন সোনার খাঁচা। জ্ঞানী গুণী পণ্ডিত মশাইরা এলেন পাখিকে বিদ্যা শেখাতে। এমন উদ্ভট শিক্ষার চাপ কি পাখিটি সহ্য করতে পেরেছিলো?…
বই পরিচিতিঃ ‘হৈমন্তী’ -রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর। “কবে যে সাদা মনটির উপর একটু রঙ ধরিল, চোখে একটু ঘোর লাগিল, তাহা ঠিক করিয়া বলিতে পারিব না। “ উপরের কথা গুলো গল্পের প্রধান চরিত্র হৈম সম্পর্কে তার স্বামী অপুর। ‘হৈমন্তী’ রবি বাবুর অসাধারণ সৃষ্টি ছোট গল্প গুলোর একটি।রবীন্দ্র গল্পগুচ্ছের অন্তর্গত হৈমন্তী পড়েনি এমন মানুষ খুব কমই আছে। প্রকৃতপক্ষে কি…
