ফরাসি লেখক মির্চা ইলিয়াদ ও ভারতবর্ষের মৈত্রেয়ী দেবী’র প্রেমকাহিনী নিয়ে ‘লা নুই বেঙ্গলী’ উপন্যাসটি রচিত। “লা নুই বেঙ্গলীর” অর্থ হচ্ছে বাঙ্গালীর রাত। লেখক তাঁর আত্মজীবনীর ছায়াতেই বইটি রচনা করেছেন। কখনও কখনও সত্যের সাথে মিশিয়েছেন ফ্যান্টাসি। না পাওয়ার হাহাকার সেই ফ্যান্টাসির নীচে চাপা পড়ে গেছে। অপ্রাপ্তি গুলো পেয়েছে পূর্ণতা।
অমৃতার বাবা সুরেন্দ্রনাথের শিষ্য হচ্ছেন লেখক। পড়াশোনার সুবিধার জন্য নিজের বাড়িতেই রাখেন শিষ্যকে। কিন্তু তরুণ মির্চা ও ষোড়শী অমৃতার মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। প্রেমের বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় মির্চাকে বাড়ি ছাড়তে হয়।
মৈত্রেয়ীকে হারিয়ে মির্চা তখন দিশেহারা, পাগলপ্রায়। সমাজ সংসার কিছুই তাকে ধরে রাখতে পারে না। শান্তির অন্বেষায় সে চলে যায় হিমালয়ে। সেখানে সন্নাসীদের মত জীবনযাপন শুরু করে দেয়। গুহায় বসে আহার নিদ্রা ত্যাগ করে ছয়টি মাস মৈত্রেয়ীর ধ্যানে কাটিয়ে দেয়। তারপর কিছুদিন যাযাবরের মত এখানে সেখানে ঘুরেফিরে ফিরে যায় ফ্রান্সে।
তারপর কি হলো? সে কি অমৃতা কে ভুলতে পেরেছে? জানতে হলে পরে ফেলুন বইটি।
লা নুই বেঙ্গলী উপন্যাস pdf download করতে এখানে ক্লিক করুন
বইয়ের ফেরিওয়ালায় লিখতে চাইলে এইখানে লেখা জমা দিন