সারেঙের অ্যাসিস্টেন্ট হাবলু এসে জানিয়ে গেছে, স্যার লঞ্চ ডুবল বইলা। সময়ের অপেক্ষা। সব কিছুতেই “অপেক্ষা” থাকে। ফাঁসির আসামিও অপেক্ষা করে কখন দড়ি গলায় পড়াবে।কখন জল্লাদ হ্যাঁচকা টান দিবে। হিমু এবং তৃষ্ণা বসে আছে একটা কেবিনে। কেবিনের দরজা বন্ধ। তাদের সামনে কম্পমান মোমবাতি। মোমবাতিও অপেক্ষা করছে কখন সে দমকা বাতাসে নিভবে।
ব্যক্তিগত মতামত:- উপন্যাসের সমাপ্তটা দিলে ভালো হতো। কিন্তুু লেখক সমাপ্তটা দেননি। তাই উপন্যাসের রেশটা রয়েই গেল। খুব সুন্দর একটি বই।চরিত্রগুলো সব সুন্দর ছিল।
ভালো লাগার লাইনঃ ১| অতি রূপবতীদের চেহারায় কোথাও-না-কোথাও কিছু ত্রুটি থাকে। ২| পুরুষের জন্মই হয়েছে ধরা খাওয়ার জন্য। কেউ স্ত্রীর হাতে ধরা খায়, কেউ পুত্র-কন্যার হাতে ধরা খায়। কেউ ধরা খায় প্রেমিকার কাছে। আবার কেউ কেউ র্যাবের কাছে ধরা খায়। ৩| মেয়েরা ভয়ঙ্কর দুর্যোগেও সাজ ঠিক রাখতে ভোলে না। ৪| মানুষ ভয়ঙ্কর সময়েও হাসতে পারে। ৫| জীবন হলো জয়-পরাজয়ের ফুল দিয়ে গাঁথা এক মালা।
