Skip to content
Home » হারেম আবু ইসহাক PDF রিভিউ | Harem Abu Ishak PDF

হারেম আবু ইসহাক PDF রিভিউ | Harem Abu Ishak PDF

    হারেম আবু ইসহাক PDF
    Redirect Ads

    বইঃ হারেম
    লেখকঃ আবু ইসহাক

    আবু ইসহাক বাংলাদেশের সেই আশ্চর্য লেখক যিনি লেখক-সমাজের প্রথমশ্রেণীর সদস্য হয়েও এই সমাজের সঙ্গে কোনোদিন সম্পর্ক রক্ষা করে চলেননি।

    Download

    শক্তি ছিল তাঁর, বিচ্ছিন্ন থেকেও দেশের অন্যতম প্রধান লেখকে পরিণত হবার ক্ষমতা ছিল, তবু তাঁর নিভৃতিচারিতা তাঁকে পাঠক ও সহযোগী লেখকদের মনোযোগের কেন্দ্রে আসতে দেয়নি।

    আমাদের সাহিত্যের ভুবন এখনও এতটা ঋদ্ধ হয়ে ওঠেনি যে, একজন নিভৃতচারী লেখককে তাঁর শক্তিমত্তার কারণে সামনে নিয়ে আসবে।

    মাত্র একুশ বছর বয়সে, ১৯৪৬ সালে, তিনি রচনা করেছিলেন তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘সূর্য-দীঘল বাড়ী’। ১৯৫৫ সালে যা প্রকাশিত হয়।

    এরপর প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘হারেম’ ১৯৬২ সালে। কিন্তু পাঠকরা বইটির মুখ দেখার আগেই তা পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়- এই সংবাদ লেখক আমাদেরকে জানাচ্ছেন বইটির দ্বিতীয় সংস্করণের সময়- কুড়ি বছর পর, ১৯৮২ সালে।

    Download

    আরও পড়ুনঃ জাল আবু ইসহাক PDF Download রিভিউ

    হারেম কথাঃ

    ‘হারেম’ গল্পগ্রন্থে স্থান পেয়েছে গ্রামীণ সমাজ, ভাষাপ্রীতি, কুসংস্কারকে উপজীব্য করে লেখা দশটি গল্প। পাঠক অবাক হবেন যখন দেখবেন এই গল্পগুলো ১৭ বছরব্যাপী রচিত। তিনি গ্রন্থভুক্ত ‘দাদীর নদীদর্শন‘ গল্পটি লিখেছেন ১৯৮৫ সালে, আবার ‘কানাভুলা‘ গল্পটি লিখেছেন ১৯৬২ সালে। মূলত শুধু গল্পই নয়, যে কোনো রচনা নিয়ে তিনি দীর্ঘ সময় কাজ করতেন। কম লিখেছেন কিন্তু সময় নিয়ে লিখেছেন। আমরা দেখি তিনি তার দেশনন্দিত ‘সূর্য দীঘল বাড়ি‘ উপন্যাস লিখতে চার বছর সময় নিয়েছিলেন।

    ‘হারেম‘ গল্পগ্রন্থটির অধিকাংশ গল্পেই বর্ণিত হয়েছে মাজার ব্যবসায়ী, ধর্মান্ধ, কুসংস্কারে আচ্ছন্ন এক শ্রেণির মানুষের যাপিত জীবনের প্রবাহমানতার কথা। এ যেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ‘র ‘শস্যের চেয়ে টুপি বেশি‘ বিশিষ্ট সমাজের কথা। তবে এসবের সঙ্গে আবু ইসহাক তুলে ধরেছেন ভাষা আন্দোলন, প্রবাস জীবনের কাতরতা, অপসংস্কৃতি এবং সর্বোপরী তৎকালীন মানুষের জীবন, সংগ্রাম, বিশ্বাস, চিন্তা–চেতনার কথা।

    আবু ইসহাকের গল্প বলার কৌশলও তৎকালের বিচারে অভিনব ও আনকোরা। তার গল্প পাঠে মনে হয় আমাদেরই কেউ একজন পাশে বসে পরম মমতায় সহজ–সরল ভাষায়, রাক–ঢাক না রেখে দ্ব্যর্থহীনভাবে গল্প বলছেন। এই বলাকে আমাদের কৃত্রিম মনে হয় না বরং অনুভূত হয় গল্পের চরিত্ররা আমাদের দৃষ্টিগোছর হচ্ছে, আমরা যেন তাদের কথা, ভাবভঙ্গি, সরলতা, চতুরতা, হতাশা, দুঃখ–কষ্টগুলো উপলব্ধি করতে পারছি। এই সময়ে এসে বলা চলে আবু ইসহাকের বলার এমন সহজ অথচ নান্দনিক ভঙ্গিই তার গল্পকে এখনো টিকিয়ে রেখেছে এবং আগামীতেও যে রাখবে সে ব্যাপারে দ্বিধাহীন থাকা যায়।

    Download

    এপ্রিল মাসে পড়া প্রিয় কিছু বই রিভিউ PDF | 10 Bangla Books to Read

    বিশেষ করে কথাসাহিত্য তার সমকালীন সমাজচিত্রকে শক্তভাবে ধরে রাখে। আবু ইসহাকের সমকালীন সমাজ ছিল কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্ম ব্যসায়ীদের দৌরাত্ম্য ছিল প্রকট। পীর ফকির নামধারী এসব ধর্ম ব্যবসায়ীদের প্রতি সাধারণ মানুষের ভক্তি, শ্রদ্ধা ছিল অগাধ, ছিল অপরিমেয় আস্থা – তাই বিপদে–আপদে কিংবা কোনো খুশির সংবাদে পীর–ফকিরের দরগায় ছুটে যেত মানুষ। বিপদের দিনে পানিপড়া, তাবিজ–কবজ আনতে গিয়ে তারা যেমন পীরদের নজরানা দিতেন তেমনি কোনো খুশির সংবাদেও মানুষ দরগায় ছুটত মন্ডা–মিঠাই আর সেই নজরানা নিয়ে। এমন সব মানুষের কথাই আবু ইসহাক এঁকেছেন তার গল্পে।

    হারেমের প্রথম গল্প ‘কানাভুলা‘-তে আমরা এমনি এক ভন্ডামি, নিরক্ষর কুসংস্কারে বিশ্বাসী মানুষের সন্ধান পাই। গল্পে আমরা দেখতে পাই রিকশাচালক জাহিদকে, যার স্ত্রীর নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও সন্তান প্রসব হচ্ছে না। জাহিদের মা প্রাচীনপন্থী, পীর–মুর্শিদে তার বিশ্বাস পোক্ত। তার পুত্রবধূ যখন যন্ত্রণায় কাতর তখন আমরা তাকে দেখি তিনি জাহিদকে বলছেন,

    ‘শিগগির রাস্তার কলের থন পানি ভইরা পাইকপাড়ার পীর সাহেবের কাছে যা। তেনার কাছে ভাইঙ্গা কইস। দুইডা ফুঁ দিব। তেনার পানি–পড়া খাইলে বিনা কষ্টে খালাস অইয়া যাইব।‘

    জাহিদের মার পীরভক্তির নমুনা এখানে সবে শুরু হয়েছে, শেষ হয়নি। জাহিদ সবে পীরের দরগার পথে পা বাড়ায় তখন জাহিদের মার বিশ্বাস আমাদের কাছে আরো জোরালো হয়ে ওঠে তার অভিব্যক্তির মাধ্যমে। আমরা তখন দেখি তৎকালীন সমাজের নারীদের প্রতিনিধিরূপে অলৌকিকতায় বিশ্বাসী, আস্থাশীল একজন মাকে, যিনি জাহিদকে সাবধান করে বলেন,

    Download

    ‘তোর কাছে টাকা আছে না? পাঁচ টাকা নজর দিস হুজুররে। আর হোন, হুজুরের মুখের কাছে বোতল নিস না। তেনার ফুঁর তেজে কিন্তুক বোতল ফাইট্যা চৌখন্ড অইয়া যাইব।‘

    ফুঁর তেজে বোতল চৌখ– হবে এমন গভীর বিশ্বাসকে আত্মস্থ করা শেষ হতে না হতে আমরা দেখি বোধজ্ঞানসম্পন্ন জাহিদকে। জাহিদ যখন পীরের দরগায় যায় তখন শোনে যে পীরের মেয়ের ছেলে হয়েছে। সে যখন পীরের কাছ থেকে পানি পড়া নিয়ে ফিরছিল তখন তার মনে পীরের প্রতি কিঞ্চিত অবিশ্বাস ছিল। দরগা থেকে বের হয়েই জাহিদ দেখতে পায় মহকুমা শহরের লেডি ডাক্তার ও একজন নার্স পীরের বাড়ির পেছন দরজা দিয়ে বের হচ্ছে।

    আরও পড়ুনঃ একটু উষ্ণতার জন্য PDF রিভিউ বুদ্ধদেব গুহ

    জাহিদ তাৎক্ষণিক বুঝতে পারে, যেখানে পীরের মেয়ের জন্য পীর নিজের পানি পড়ার প্রতি ভরসা না রেখে শহর থেকে ডাক্তার ডেকেছেন, সেখানে সে নিজের স্ত্রীর জন্য পীরের পানি পড়া নজরানা দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। পরে জাহিদ ডাক্তার ও নার্সকে তার বাড়িতে নিয়ে আসে এবং জাহিদের স্ত্রীর জমজ পুত্র–কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। কিন্তু তখনো জাহিদের মার বিশ্বাস, ‘হুজুরের অছিলায় এক্কই থাবায় আসমানের চান–সুরুজ ঘরে আনছি।‘ তাই নাতি–নাতনির ১৮ মাস হলে জাহিদের মা এক হাঁড়ি মিষ্টি, দশ টাকা নজরানা নিয়ে পীরের দরগায় যেতে চায়। কিন্তু জাহিদ পীরের দরগার পথে রিকশা না নিয়ে ভিন্ন এক পথে তার রিকশা নিয়ে চলে।তখন তার মা বলে জাহিদকে কানাভুলায় পেয়েছে। কিন্তু একসময় জাহিদের রিকশা সেই লেডি ডাক্তারের বাড়ির উঠানে নিয়ে আসে। …

    এই গল্পে জাহিদ রিকশাওয়ালা হলেও সচেতন, উপস্থিত বুদ্ধি–জ্ঞানসম্পন্ন। হারেমের সব গল্পের বিবেচনায় ‘কানাভুলা‘ গল্পকে গ্রন্থের প্রধান গল্প হিসেবে অবিহিত করা যায়। কানভুলা গল্পের মতো ‘বোম্বাই হাজী‘ গল্পেও মাজার ব্যবসা ও ভন্ড পীরজাদাদের ভন্ডামি দেখতে পাই।

    পুরাতনকে আকড়ে ধরার আরেক চরিত্র ‘দাদীর নদীদর্শন‘ গল্পের দাদি। ইসহাক সাহিত্যে কেন এমন চরিত্র বাংলা সাহিত্যে সম্ভবত দ্বিতীয়টি আর নেই। গল্পের এ দাদি খুবই ধর্মভীরু নারী, তিনি নিজের ঘর ছেড়ে বের হন না, পরপুরুষ তার চুল দেখেছে বলে তিনি তার মাথা ন্যাড়া করে ফেলেন, বিলেতি কোনো দ্রব্য দাদির দু’চোখের বিষ। গ্রামে দাদির নামে কিংবদন্তি আছে, ওয়াজ–মাহফিলে দাদির নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে উচ্চারিত হয়, লোকে ডাকে মৌলভি দাদি। লেখকের ভাষ্যে,

    ‘দাদি বাড়ির মেয়ে মহলের একচ্ছত্র নেত্রী। বাড়ির মেয়েরা তাকে ভয় করে, ভক্তি করে। তার নেতৃত্বের ওপর তাদের আস্থা অসীম, অটল। পুরাতন দিনের রীতিনীতি আচার–আচরণ তিনি অাঁকড়ির মতন অাঁকড়ে ধরে আছেন।‘

    আরও পড়ুনঃ পদ্মা নদীর মাঝি উপন্যাস রিভিউ PDF মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়

    Download

    আমরা গল্পের গভীরে গিয়ে আরো অবাক হই এই জেনে যে আমাদের দাদি কখনো নদী দেখেননি। কিন্তু দাদির ভিটাবাড়ি নদী ভাঙতে শুরু করলে দাদির পরিবারের সবাই নতুন আশ্রয়স্থলে যাওয়ার জন্য নৌকায় ওঠে। দাদিও নৌকায় ওঠেন, দাদি নদী দেখে অবাক হন, তার মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যায়, বমি করেন। এবং শেষ পর্যন্ত দাদি নতুন বাড়ি পৌঁছে সেদিন বিকালেই মারা যান।

    আবু ইসহাকের বর্ণনা ও রস সৃষ্টির নৈপূণ্যের কারণে দাদির মৃত্যু আমাদের মধ্যে সহমর্মিতা সৃষ্টি করে না। স্বাভাবিকভাবে দাদির মৃত্যুতে পাঠকদের মনে যে দুঃখবোধ অনুভূত হওয়ার কথা তা গল্প শেষে উপলব্ধি হয় না। মূলত আবু ইসহাক সচেতনভাবেই চাননি যে তৎকালীন কুসংস্কারে আচ্ছন্ন ধর্মান্ধদের সচিত্র অঙ্কনের চেয়ে কোনো চরিত্র বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠুক। তিনি দাদির বিশ্বাসকে পাঠকের কাছে তুলে দিতে চেয়েছিলেন, দাদিকে নয়। ফলে পাঠক গল্পপাঠে ব্যক্তি চরিত্র থেকে সমাজ বাস্তবতাই বেশি উপলব্ধি করতে পারে, আর এতেই আবু ইসহাকের মাহাত্ম্য।

    হারেমের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ, আধুনিক চেতনাসমৃদ্ধ বড় গল্প ‘প্রতিষেধক‘। তৎকালীন পুরুষদের বহুবিবাহ প্রথাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে গল্পের নানা বাঁক পরিবর্তন, বিস্তৃত হয়েছে কাহিনী। লেখকের হাদিস, কোরআন, বিজ্ঞানের রসচ্ছলে তৈরি উপকাহিনী ও যুক্তিগুলো গল্পকে আরো এগিয়ে নিয়ে চলেছে। প্রতিষেধকে আমরা আবু ইসহাকের আতিয়া বেগমকে পাই যে কিনা তার দাদিকে দীপ্ত, দৃঢ় কণ্ঠে বলে ওঠে,

    ‘তোমাদের যুগ আর নেই। তোমাদের সময়ে মেয়েরা ছিল হাসি আর মুরগির মতো। কিন্তু আমরা তা নই। আমরা মানুষ। মানুষের মতো বাঁচতে চাই। মানুষ হিসেবে পুরুষের সমান অধিকার চাই।‘

    অথবা স্বামীকে উদ্দেশ্য করে বলা কথা, ‘পুরুষ ও নারী একই রক্তে মাংসে গঠিত। তুমি যদি একটা বিয়ে কর, তবে আমিও করব।‘

    জনপ্রিয় ও সেরা কিছু বই PDF রিভিউ | যে বই গুলো সবার পড়া দরকার

    সত্তর দশকের দিকে স্পষ্টভাবে এমন কথা গল্পে বলার মানুষ যে তৎকালে খুব বেশি ছিল তা কিন্তু নয়। আবু ইসহাক আতিয়া বেগমের মুখ দিয়ে যে কথা সংকোচহীনভাবে উচ্চারণ করেছেন তা আবু ইসহাককে সমাজ ও শিল্প সচেতন একজন পরিমিতবোধ শিল্পী হিসেবেই আমাদের কাছে পরিচয় করিয়ে দেয় না, সঙ্গে সঙ্গে আমরা পরিচিত হই সময়ের দাবি মেটানো একজন কথাকারের সঙ্গে।

    Download

    ‘শয়তানের ঝাড়ু‘ গল্পটিও আমরা ‘কানাভুলা‘ কিংবা ‘বোম্বাই হাজী‘র মতো সমাজচিত্র দেখতে পাই। ‘পন্ডশ্রম‘ ও ‘পিপাসা‘ গল্প দুটি ভাষা প্রীতি, অপসংস্কৃতি চর্চা, প্রবাস জীবনে শেকড় অনুসন্ধানের কথা বিধৃত হয়েছে। ‘হারেম‘ গল্পে তুলে ধরা হয়েছে ধর্মের নাম করে একজন নারীপিপাসু আমিরের কপটতা ও ধ্যান–ধারণার কথা।

    আবু ইসহাক গল্প রচনা করতে গিয়ে সর্বদা সচেষ্ট থেকেছেন সমাজ বাস্তবতা নিপুণভাবে চিত্রিত করতে। তার চোখে ধরা পড়া কুসংস্কার, অনাচার, ধর্মান্ধতা তিনি সাজিয়েছেন গল্পের মোড়কে। তার মূল লক্ষ্য ছিল চরিত্র আলোকে দীপ্ত, উজ্জ্বল কোনো গল্প নয়, সমাজের বৃহৎ পরিসরের ব্যাধিগুলোকে ছেঁকে পাঠকদের সামনে হাজির করা ছিল তার লক্ষ্য। তাই তার প্রতিটি গল্পই সময়ের পাঠকদের কাছে তৎকালীন সমাজ বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি। তার গল্পে আমরা প্রবল মনস্তাত্তি্বক দ্বন্দ্ব, সূক্ষ্ম বিশ্লেষণকে অনুপস্থিত থাকতে দেখি। আবার গল্পগুলো সমাপ্তিতে আমরা দেখি তিনি অ্যানটন চেকভ বা হেনরি জেমসের চিন্তা–চেতনার পক্ষপাতী।


    আরও পড়ুনঃ মহেশ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় PDF রিভিউ

    দীর্ঘ ষাট বছরের লেখক জীবনে তিঁনি মাত্র দুটো উপন্যাস, দুটো গল্পগ্রন্থ, একটি রহস্যোপন্যাস, একটি স্মৃতিকথা রচনা করেন।

    অবশ্য সেই ৬০ দশক থেকেই তিনি একটি বড় কাজ করছিলেন- আঞ্চলিক বাংলা অভিধান রচনার কাজ মৃত্যুর আগপর্যন্ত গুরুত্ব সহকারে করে গেছেন।

    আবু ইসহাক বাংলাভাষার প্রধান একজন লেখক। যিঁনি তার অল্প কটি লেখা দিয়ে বাংলা সাহিত্যে চিরঅমর হয়ে আছেন।
    পাঠক, আসুন একজন আবু ইসহাকের লেখার সঙ্গে পরিচিত হবেন।
    তাঁর ‘ঘুপচি গলির সুখ’ আমার প্রিয় গল্প।

    Download

    পুনশ্চঃ আমি বইয়ের রিভিউ নয় বইয়ের খোঁজ দিতে চেয়েছি, যাতে পাঠক কিছু ভালো লেখক ও তাঁদের বইয়ের নাম জানতে পারে, বই কিনতে পারে, বই পড়তে পারে।

    লিখেছেনঃ মাসুম বিল্লাহ

    বইঃ হারেম [ Download PDF ]
    লেখকঃ আবু ইসহাক

    ইউটিউবে বইয়ের ফেরিওয়ালার বুক রিভিউ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

    আবু ইসহাক এর অন্যান্য গল্প ও উপন্যাস সমগ্র পিডিএফ ডাউনলোড করুন

    Facebook Comments
    Tags:
    x
    error: লেখা নয়, লিঙ্কটি কপি করুন