Home » বাংলা প্রবন্ধ সমগ্র PDF রিভিউ | বঙ্কিমচন্দ্র, নজরুল, রবীন্দ্রনাথ
বাংলা প্রবন্ধ সমগ্র PDF রিভিউ | বঙ্কিমচন্দ্র, নজরুল, রবীন্দ্রনাথ
বঙ্কিমচন্দ্র, নজরুল রবীন্দ্রনাথ বাংলা সাহিত্যে যোগ করেছেন সেরা কিছু প্রবন্ধ। যে প্রবন্ধগুলো পাঠ্যবইয়ে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই পোস্টে আমরা সেই প্রবন্ধগুলো সম্পর্কে আলোচনা করবো এবং সবগুলো প্রবন্ধের পিডিএফ লিঙ্ক দিয়ে দেবো যেন পাঠকরা সহজেই প্রবন্ধগুলো পড়তে পারেন।
সাধারণত প্রবন্ধ বলতে বোঝানো হয় এমন লেখা যেগুলোর ভিত্তি কল্পনার উপর প্রতিষ্ঠিত নয়। ইংরেজিতে যাকে নন-ফিকশন বলা হয়, সে ধরনের রচনাকেই আমরা প্রবন্ধ বলছি। প্রবন্ধ মোটামুটি চারটি ধাপ মেনে পড়লে এর পাঠ-উন্মোচন কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। একেই পড়ার কায়দা-কানুন হিসাবে আমরা চিহ্নিত করব। ধাপ-চারটি হল:
ক) সার-সংক্ষেপ করা। আমরা ধরে নেব, প্রবন্ধের সারমর্ম উদঘাটন বিশেষ জরুরি নয়। সার-সংক্ষেপ করলেই কাজ চলে।
খ) প্রাবন্ধিকের বিশেষ ঝোঁক চিহ্নিত করা। অনেক সময়ে বর্ণনায় ঠাট্টার প্রবণতা থাকে, কখনো একটার তুলনায় অন্যটাকে প্রাধান্য দেয়া হয়, আবার কখনো কখনো লেখক লক্ষকে আড়াল করে উপলক্ষ নিয়ে অধিক সময় ব্যয় করেন। এগুলো শনাক্ত করা দ্বিতীয় ধাপের কাজ। লেখকের স্বর বা মেজাজ বোঝা এ কাজের জন্য জরুরি।
গ) ডিসকোর্স অ্যানালাইসিস। প্রবন্ধের ভিতর যা আছে তা বোঝার সাথে সাথে যা বাইরে আছে তা বোঝা। অর্থাৎ, যেসব মতাদর্শ, ইতিহাস, সমাজ, রাজনীতি, মনস্তত্ত্ব প্রবন্ধের উচ্চারণগুলোর পেছনে কাজ করছে সেগুলো শনাক্ত করা এবং সে নিরিখে পড়ার চেষ্টা করা। একে সংক্ষেপে বা এক কথায় বলতে পারি, ঐতিহাসিক পাঠ। কোনো উচ্চারণের পেছনে যেসব মূল ডিসকোর্স ক্রিয়াশীল থাকে সেগুলো যথাসম্ভব শনাক্ত করাই এ ধাপের কাজ।
ঘ) প্রবন্ধে যা বলা হল তা গভীরভাবে বোঝা দরকার, একইসাথে দেখা দরকার প্রাবন্ধিক কোন কোন প্রসঙ্গ বাদ দিয়েছেন।
কাজী নজরুল ইসলামঃ রাজবন্দীর জবানবন্দী, আর যদি বাঁশি না বাজে, ধূমকেতুর পথ, মন্দির ও মসজিদ, বাঙালীর বাংলা, রুদ্র মঙ্গল, নবযুগ, বর্তমান বিশ্বসাহিত্য। [ Download ]
