গল্পের নামঃপেন্সিলে আঁকা পরি
লেখকঃ হুমায়ুন আহমেদ
শুরু করে বুজতে পারছিলাম আসলে কি নিয়ে লেখা বইটা পড়তে পড়তে গল্পের গভীরে যত গেয়েছি মানুষের বহুরুপের দেখা পেয়েছি আমরা খুব সহজে বলতে এক জন মানুষের ভিতরে এক রুপ আর বাহিরে এক রুপ মানুষটা কত না খারাপ। কিন্তু এই বহুরুপী হইতে হয় তার নিজের প্রয়োজনে নয় অন্যকে ভালো রাখার জন্য এমন হইতে হয়।
ভালবাসা খুব অদ্ভুত তাই না? যেমন অদ্ভুত জীবন! কোথাও এর প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেছে, কোথাও খুব ভীষণ ভাবে প্রয়োজন!! সমাজের সবচে অস্পৃশ্য যে চরিত্র, সেও হয়তো স্বপ্ন দেখে দুচোখ ভরে, সেও হয়তো কাউকে ভালবাসে সবটা উজাড় করে!!! এমনি এক উপাখ্যান আঁকা হয়েছে ‘পেন্সিলে আঁকা পরী’তে।,,, জীবনের নির্মম বাস্তবতা আর চারপাশের সমাজ নামের বিষাক্ত স্বত্তার নিঃশ্বাসের মাঝেও কিছু মানুষ তাঁর স্বপ্নকে আগলে রাখে। বেঁচে থাকার তাগিদে ধরতে হয় ভিন্ন ভিন্ন রূপ । বেঁচে থাকার জন্য কখনো লালসার থাবার নিচে হতো হয় বেশ্যা, কখনো নিজের চোখে নিজেকে হারিয়ে হতো হয় আধার আমাবস্যা। কখনো টেপী হতে হয়, কখনো রেশমা হতে হয় আবার কখনো নিজের আপন পৃথিবীতে মিতু হয়ে ফিরে আসতে হয়। তবুও বাঁচতে ইচ্ছে করে, ভালোবাসা পেতে ইচ্ছা করে। মানুষ তো। জীবন যতই নির্মম হোক তবুক মানুষকে তাঁর আবেগ, স্বপ্নগুলো পশু হতে দেয় না। মানুষ করে রাখে। আর সেই সংগ্রামের আকাশে কোন একদিন সৌভাগ্যের চাঁদ ঝিমমিক করে। আর এই ব হুরূপী বেঁচে থাকার গল্পটা বেশ নিপুণভাবে তুলে ধরেছেন হুমায়ূন আহমেদ
লিখেছেনঃ Shoaib Ahmed
বইঃ পেন্সিলে আকাঁ পরী
লেখকঃ হুমায়ূন আহমেদ
ইউটিউবে বইয়ের ফেরিওয়ালার বুক রিভিউ পেতে সাবস্ক্রাইব করুন
বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যে ৫০০ বই পড়া উচিত